সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:০১ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
বাউফলে জোড়া খুনের আসামীদের গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবীতে সংবাদ সম্মেলন

বাউফলে জোড়া খুনের আসামীদের গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবীতে সংবাদ সম্মেলন

বাউফল প্রতিনিধি ॥ পটুয়াখালীর বাউফলে জোড়া হত্যা মামলার আসামীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন নিহতদের স্বজনেরা। আজ রোববার বেলা ১১ টায় কেশবপুর ডিগ্রী কলেজ হলরুমে ওই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নিহত রকিব উদ্দিন রুমানের বড় ভাই ও কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকু। লিখিত বক্তব্য তিনি উল্লেখ করেন, গত ২ রা আগষ্ট রোববার সন্ধ্যায় তাঁর ছোট ভাই কেশবপর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি রকিব উদ্দিন রুমন ও চাচাতো ভাই ওই ইউনিয়ন যুবলীগের কর্মী ইশাদ তালুকদারকে কেশবপুর ইউপি’র চেয়ারম্যান ও একই ইউপি’র আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন লাভলু ও তাঁর মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা নির্মম ভাবে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনার একদিন পরে মঙ্গলবার নিহত রুমানে বড় ভাই মফিজ উদ্দিন মিন্টু বাদী হয়ে চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলুকে প্রধান আসামী করে ৫৯ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। খুনের ঘটনার এক সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও থানা পুলিশ এখনও মামলার প্রধান আসামী মহিউদ্দিন লাভলুসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ন আসামীদের রহস্যজনক কারণে গ্রেপ্তার করছেন না। যার ফলে আসামীরা বাদী পরিবারের লোকজনকে বিভিন্নরকমের হুমকি দিতে আসছেন। তাই খুনের ঘটনার সাথে জড়িত সকল আসামীদের অভিলম্বে গ্রেপ্তার করার জন্য পুলিশ প্রশাসনের কাছে দাবী জানান। সংবাদ সম্মেলনে নিহতের মা মোসাঃ ফাতেমা বেগম(শিশু), বড় ভাই মফিজ উদ্দিন মিন্টু, জিয়া উদ্দিন সুজন, বোন জেবুন্নাহার অনি, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পদক(ভারপ্রাপ্ত) মনিরুজ্জামান খান টিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদুর রহমান শামীম মুন্সী ও য়ুবলীগ সভাপতি জহিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। পরে নিহত রুমানের মা ফাতেমা বেগম(শিশু) কান্নজড়িত কন্ঠে বলেন, আমার ছেলে রুমানকে যারা হত্যা করেছেন তাঁদের কে আইনের আওতায় এনে ফাঁসির রায় ঘোষণা এবং তা কার্যকর করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
নিহতের বড় ভাই অধ্যক্ষ সালেহ উদ্দিন পিকু বলেন, আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কেশবপুর ইউনিয়ন থেকে আমি দলীয় মনোনয়ন পেতে পারি এমন আশংকায় ওই ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন লাভলু ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েন। তাই আমার হাতকে দুর্বল করার জন্যই লাভলুর নির্দেশে তাঁর সমর্থকরা আমার ছোট ভাই রুমন ও চাচাতো ভাই ইশাদ তালুকদারকে গত ২ রা আগষ্ট রোববার সন্ধ্যায় কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com